বর্তমানে শীর্ষ ১০ টি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম
প্রতিদিন অনেক সময় তো ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইত্যাদিতে ব্যায় করেন। চাইলে এই সময় গুলো শুধু চ্যাটিং আর নিউজফিড ঘুটে নষ্ট না করে এখান থেকেও আয় করা সম্ভব।
জনপ্রিয় কিছু সামাজিক মাধ্যম যেগুলো থেকে আয় করতে পারবেনঃ
অনলাইন টিউটরিং: আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন
তারপরে সর্বনিম্ন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হয়ে গেলে এবং ন্যূনতম ভিউ টাইম হয়ে গেলে আপনি মানিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর পরে প্রতিটা ভিডিওতে মানিটাইজেশন একটিভেট করে নিলেই আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।
কিন্তু ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় রয়েছে, প্রথমে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল খুলুন, ভিডিও আপলোড করে মনেটাইসিং করুন, নির্দিষ্ট একটি অনলাইনে আয় বিষয় নিয়ে শুরু করুন,
ফ্রিল্যান্সিং হলো ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সব থেকে জনপ্রিয় এবং লাভজনক উপায়।
একি জায়গায় বসে থাকার কোনো দরকার হবেনা।
ই-কর্মাস সাইট মানে হলো একটি অনলাইন দোকান।আপনার বাসার পাশের মুদি দোকানে যেমন বিভিন্ন আইটেম সাজানো গোছানো থাকে লোকজন দোকনে আসে এবং মালামাল কিনে । ঠিক তেমনি অনলাইনে এরকম দোকান কে বলে ই-কর্মাস সাইট ।
অনলাইনে যে পদ্ধতিতে সবথেকে বেশি মানুষ রোজগার করে সেটি হলো ফ্রিলান্সিং। বাংলদেশের বেকারত্ব কমাতে এই খাতটি অনেক বড় ভুমিকা পালন করছে এবং সাথে সাথে অনেক দক্ষ মানুষ এই খাতে কাজ করে আমাদের দেশকে রিপ্রেসেন্ট করছে ।
আজকে আমরা এমন কিছু প্লাটফর্ম এর সন্ধান দেয়ার চেষ্টা করবো যেগুলোর মাদ্ধমে আপনি ঘরে বসেই আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।
৭। অ্যাডসেন্স এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক থেকে আয়
২৪। ফেসবুক থেকে অনলাইনে আয় করার উপায়
এছাড়া পড়া লেখার ফাকে ফাকে বা অবসর সময়ে যদি এই কাজগুলো করেন তাহলে দেখবেন সময়ও নষ্ট হচ্ছেনা এবং পাশাপাশি কোনো খারাপ দিকে মনও যাচ্ছেনা।